মঙ্গলবার যশোরের বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানে অনুষ্ঠিত বিমানবাহিনীর ১১ এবং ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে যুক্ত হন। সরকার প্রধান বলেন, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এবং সীমান্ত প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে আরও কয়েকধাপ এগিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ আমাদের সরকার নিয়েছে। বিমানবাহিনীর আধুনিকায়নে সরকারের নেওয়া পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে বিমানবাহিনীতে মিগ-২৯সহ বিভিন্ন যুদ্ধবিমান, ইউটিলিটি হেলিকপ্টার, সর্বাধুনিক অ্যাভিওনিক্স সমৃদ্ধ পরিবহন বিমান, যুগোপযোগী প্রশিক্ষণ বিমান সংযোজন করা হয়েছে। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণে উৎকর্ষতা আনতে সরকারের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, এসব কার্যক্রম বিমানবাহিনীর সক্ষমতাকে বহুলাংশে বৃদ্ধি করেছে।বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান প্রান্তে এ সময় বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল মাসিহুজ্জামান সেরনিয়াবাতসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের একটা আকাঙ্ক্ষা আছে যে, দেশেই যুদ্ধবিমান তৈরি হবে। আমরা নিজেরাই যুদ্ধবিমান তৈরি করব। কাজেই এর উপর গবেষণা এবং আমাদের আকাশসীমা রক্ষায় সেভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি।
Leave a Reply